পাঠ ৭ – যখন আমরা খোদার দান গ্রহণ করি, তখন আমরা তাঁর কাছ থেকে কি প্রত্যাশা করি
যদি আপনি হযরত ঈসা মসীহের উপর ঈমান এনে থাকেন, তাহলে আপনি তাঁর কাছ থেকে কি প্রত্যাশা করেন? ঈমান আনার ফল সম্পর্কে পাঠ ৭ এ বলা হয়েছেঃ যখন আমরা হযরত ঈসা মসীহ্কে গ্রহণ করি, তখন আমরা আমাদের গুনাহের ক্ষমা লাভ করি। আমাদের সাথে খোদার একটি ব্যক্তিগত সম্পর্ক গড়ে উঠে। আমাদের হৃদয়ে শান্তি আসে এবং জীবনে সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তন আসে। আমাদের জীবনে আমরা কে কি করি এবং আমাদের জীবনকে কিভাবে পরিচালিত করি তা এই পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে প্রতিফলিত হয়, যা আমরা পবিত্র কোরআন ও কিতাবুল মোকাদ্দসের উল্লেখিত আয়াত সমূহ থেকে বুঝতে পারি।
নবীদের কিতাব; ইহিষ্কেল ৩৬ঃ ২৬-২৭ আয়াত- আমি তোমাদের নতুন দিল ও নতুন মন দিব; আমি তোমাদের কঠিন দিল দূর করে নরম দিল দিব। তোমাদের ভিতরে আমি আমার রূহ্ স্থাপন করব এবং এমন করব যাতে তোমরা আমার সব নিয়ম পালন কর।
আল-জবুর; ১১৯ রূকু ১৬২-১৬৫ আয়াত- যুদ্ধে যাওয়া জিনিষপত্র নিয়ে লোকে যেমন আনন্দ পায়, ঠিক তেমনি তোমার ওয়াদার জন্য আমি আনন্দ পাই। …… তোমার ন্যায়পূর্ণ শরিয়তের জন্য দিনে সাতবার আমি তোমার প্রশংসা করি। যারা তোমার নির্দেশ ভালবাসে তারা খুব শান্তি পায়; কোন কিছুতেই তারা উচোট খায় না।
ইঞ্জিল শরীফ; ইউহোন্না ১ঃ ১২-১৩ আয়াত- তবে একজন তাঁর উপর (মসীহ্; “খোদার কালাম” বা কালেমাতুল্লাহ্) ঈমান এনে তাঁকে গ্রহণ করল তাদের প্রত্যেককে তিনি খোদার সন্তান হবার অধিকার দিলেন। এই লোকদের জন্ম রক্ত থেকে হয়নি, শারিরীক কামনা বা পুরুষের বাসনা থেকেও হয়নি, কিš‘ খোদা থেকেই হয়েছে।
আল-কোরআন; সূরা মুমিন ২-৩ আয়াত- ……… পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহ্র, -যিনি পাপ ক্ষমা করেন, তাওবা কবুল করেন, যিনি শাস্তিদানে কঠোর, শক্তিশালী।
খোদা সর্বশক্তিমান এবং আমাদের প্রয়োজনীয় সমস্ত কিছু তিনি দিতে পারেন। তিনি আমাদের ক্ষমা করেন এবং গ্রহণ করেন, কিন্তু যদি আমরা তাঁর কাছে না আসি তবে আমরা তাঁর বিচারের অধীন হয়ে যাই যা অত্যন্ত কঠোর।
আমাদের এ ঈমান থাকা প্রয়োজন যে, নাজাত গ্রহণ করার গ্রহণ করার জন্য খোদার সাহায্যের উপর আমাদের নির্ভরশীল হওয়া উচিত। খোদা একজন পবিত্র ব্যক্তিকে মনোনীত করেছেন, যেন তিনি আমাদের গুনাহের নাজাত দান করে অনন্তজীবন লাভ করতে সাহায্য করেন। যদি আপনি বুঝতে পারেন যে, আপনি একজন গুনাহ্গার এবং খোদার ক্ষমা লাভে সক্ষম নন, তাহলে এখনই আপনি হযরত ঈসা মসীহের উপর ঈমান এনে খোদার ক্ষমা লাভ করতে পারেন। হযরত ঈসা বলেছেন, সুস্থ লোকদের চিকিৎসকের প্রয়োজন নেই কিন্তু অসুস্থ লোকদের জন্য চিকিৎসকের প্রয়োজন। আর আমি এসেছি ধার্মিকদের জন্য নয় কিন্তু গুনাহ্গারদের নাজাত দান করতে।
আপনি কি নিজেকে গুনাহ্গার মনে করেন? তাহলে আপনার জন্যও হযরত ঈসা মসীহ্ এ পৃথিবীতে এসেছিলেন। তিনি আমাদের অতীতের সমস্ত গুনাহ্ ক্ষমা করেছেন এবং ভবিষ্যতের গুনাহ্রে প্রলোভনকে প্রতিরোধ করবার জন্য সাহায্য করবেন।
আল-জবুর; ৩২ রূকু ৫ আয়াত- তখন আমার গুনাহ্ আমি তোমার (খোদার) কাছে স্বীকার করলাম, আমার অন্যায় আমি আর ঢেকে রাখলাম না। আমি বলেছিলাম, “আমার বিদ্রোহের কথা আমি মাবুদের কাছে স্বীকার করব।” তাই গুনাহ্রে দরুন আমার দোষ তুমি মাফ করে দিলে।
ইঞ্জিল শরীফ; রোমীয় ৫ঃ ৮-৯ আয়াত- কিন্তু খোদা যে আমাদের মহব্বত করেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা গুনাহ্গার থাকতেই মসীহ্ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন। তাহলে মসীহ্রে রক্তের দ্বারা যখন আমাদের ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হয়েছে তখন আমরা মসীহের মধ্য দিয়েই খোদার শাস্তি থেকে নিশ্চয়ই রেহাই পাব।
ইফিষীয় ২ঃ১-১০ আয়াত- অবাধ্যতা আর গুনাহ্রে দরুন তোমরা মৃত ছিলে। দুনিয়ার চিন্তাধারা অনুসারে তোমরাও এক সময় সেই অবাধ্যতা আর গুনাহ্রে মধ্যে চলাফেরা করতে। যে রূহ্ আসমানের ক্ষমতাশালীদের বাদশাহ্, যে দুষ্ট রূহ্ খোদার অবাধ্য লোকদের মধ্যে কাজ করছে, আর তোমরা সেই রূহের পিছনে পিছনে চলতে। আমরা সবাই আমাদের গুনাহ্ স্বভাবের কামনা পূর্ণ করে সেই লোকদের মধ্যে এক সময় জীবন কাটাতাম। গুনাহ্ স্বভাব থেকে যে সব ই”ছা এবং চিন্তা জাগে আমরা সেই অনুসারে কাজ করতাম। এই স্বভাবের জন্য আমরাও অন্য সকলের মত খোদার গজবের অধীনে ছিলাম। কিন্তু খোদা মমতায় পূর্ণ; তিনি আমাদের খুব মহব্বত করেন। এইজন্য অবাধ্যতার দরুন যখন আমরা মৃত অবস্থায় ছিলাম তখন মসীহ্রে সংগে তিনি আমাদের জীবিত করলেন। খোদার রহমতে তোমরা নাজাত পেয়েছ। আমরা মসীহ্ ঈসার সংগে যুক্ত হয়েছি বলে খোদা আমাদের মসীহ্রে সংগে জীবিত করে মসীহ্রে সংগেই বেহ্শেতে বসিয়েছেন। তিনি এই কাজ করেছেন যেন তিনি তাঁর তুলনাহীন অশেষ রহমত আগামী যুগ যুগ ধরে দেখাতে পারেন। তিনি মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে আমাদের উপর দয়া করে যা করেছেন তাতেই তাঁর এই রহমত প্রকাশ পেয়েছে। খোদার রহমতে ঈমানের মধ্য দিয়ে তোমরা নাজাত পেয়েছ। এটা তোমাদের নিজেদের দ্বারা হয় নি, তা খোদারই দান। এটা কাজের ফল হিসেবে দেয়া হয় নি, যেন কেউ গর্ব করতে না পারে। আমরা খোদার হাতের তৈরী। খোদা মসীহ্ ঈসার সংগে যুক্ত করে আমাদের নতুন করে সৃষ্টি করেছেন যাতে আমরা সৎকাজ করি। এই সৎকাজ তিনি আগেই ঠিক করে রেখেছিলেন, যেন আমরা তা করে জীবন কাটাই।
ব্যক্তিগতভাবে খোদার সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলতে তিনি আমাদের সাহায্য করেন এবং তিনি সন্তষ্ট চিত্তে খোদায়ী রহমত আমাদিগকে দান করেন।
নবীদের কিতাব; যিরমিয় ৩১ঃ ৩৪ আয়াত- আমি তাদের খোদা হব আর তারা আমারই বান্দা হবে। নিজের প্রতিবেশীকে এবং নিজের ভাইকে কেউ এই বলে আর কখনও শিক্ষা দিবে না, ‘মাবুদকে চিনতে শিখ,’ কারণ সবাই আমাকে চিনবে। সেইজন্য আমি তাদের অন্যায় মাফ করব, তাদের গুনাহ্ আর কখনও মনে রাখব না। আমি মাবুদ এই কথা বলছি।
ইঞ্জিল শরীফ; রোমীয় ৮ঃ ১৩-১৫ আয়াত- যদি তোমরা গুনাহ্ স্বভাবের অধীনে চল তবে তোমরা চিরকালের জন্য মরবে। কিন্তু যদি পাক-রূহের দ্বারা শরীরের সব অন্যায় কাজ ধ্বংস করে ফেল তবে চিরকাল জীবিত থাকবে, কারণ যারা খোদার রূহ্রে পরিচালনায় চলে তারাই খোদার সন্তান। ইব্রাণী ১০ঃ ১২-১৪ আয়াত- ঈসা কিন্তু গুনাহ্রে জন্য চিরকালের মত একটি মাত্র কোরবানী দিয়ে খোদার ডান দিকে বসলেন। ….. যাদের পাক পবিত্র করা হয়েছে ঐ একটি কোরবানীর দ্বারা তিনি চিরকালের জন্য তাদের পূর্ণতা দান করেছেন। ১ ইউহোন্না ১ঃ৪-৬ আয়াত- যারা গুনাহ্ করে তারা খোদার কালাম অমান্য করে। গুনাহ্ হলো খোদার কালাম অমান্য করা। তোমরা তো জান যে, আমাদের গুনাহ্ দূর করবার জন্যই মসীহ্ প্রকাশিত হয়েছিলেন। তাঁর মধ্যে কোন গুনাহ্ নেই। যারা মসীহ্রে মধ্যে থাকে তারা গুনাহ্ েপরে থাকে না। যারা গুনাহ্ েপরে থাকে তারা মসীহ্কে দেখেও নি এবং জানেও নি।
হৃদয়ে সত্যিকারের শান্তি এবং অনন্তজীবন গ্রহণ করে বেহেস্তে খোদার সাথে থাকার নিশ্চয়তা মসীহ্ আমাদের দান করেন।
আল-জবুর; ৪ রূকু ৮ আয়াত- হে মাবুদ, তুমিই আমাকে নির্ভয়ে রাখছ, তাই আমি শুয়ে শান্তিতে ঘুমাব।
ইঞ্জিল শরীফ; ইউহোন্না ৬ঃ ৪৭ আয়াতÑ আমি (হযরত ঈসা মসীহ্) আপনাদের সত্যিই বলছি, যে কেউ আমার উপর ঈমান আনে সে তখনই অনন্ত জীবন পায়। ইউহোন্না ১৪ঃ ২৭ আয়াত- আমি তোমাদের জন্য শান্তি রেখে যাচ্ছি আমারই শান্তি আামি তোমাদের দিচ্ছি; দুনিয়া যেভাবে দেয় আমি সেইভাবে দিই না। তোমাদের মন যেন অস্থির না হয় এবং মনে ভয়ও না থাকে।
রোমীয় ৫ঃ ১-২ আয়াতÑ ঈমানের মধ্য দিয়েই আমাদের ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হয়েছে আর তার ফলেই হযরত ঈসা মসীহ্রে মধ্য দিয়ে খোদা ও আমাদের মধ্যে শান্তি হয়েছে। খোদার এই যে রহমতের পথে এখন আমরা চলছি সেখানে আমরা মসীহ্রে মধ্য দিয়ে ঈমানের দ্বারাই পৌঁছেছি। খোদার মহিমা পাবার আশায় আমরা আনন্দ বোধ করছি। ফিলিপীয় ৪ঃ ৬-৭ আয়াত- কোন বিষয় নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করিও না, বরং তোমাদের সমস্ত চাহিবার বিষয় শুকরিয়ার সংগে মুনাজাতের দ্বারা খোদাকে জানাও। তার ফলে, খোদার দেয়া যে শান্তির কথা মানুষ চিন্তা করেও বুঝতে পারে না, মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে সেই শান্তি তোমাদের দিল ও মনকে রক্ষা করবে।
হযরত ঈসা মসীহ্রে মধ্য দিয়ে খোদার প্রতি আমাদের যে নতুন ভালবাসা এবং তাঁর ই”ছানুসারে জীবন যাপনের যে আকাংখা তা আমাদেরকে আমাদের জীবনের পুরাতন গুনাহ্রে প্রতি ঘৃনা এবং সে সমস্তকে ত্যাগ করতে শক্তি যোগায়।
২ করিন্থীয় ৫ঃ ১৪-১৮ আয়াত- মসীহ্রে মহব্বতই আমাদের বশে রেখে চালাচ্ছে, কারণ আমরা নিশ্চয় করে বুঝেছি যে, সকলের হয়ে একজন মরলেন আর সেইজন্য সকলেই মরল। তিনি সবার হয়ে মরেছিলেন, যেন যারা জীবিত আছে তাঁরা আর নিজেদের জন্য বেঁচে না থাকে, বরং যিনি তাদের জন্য মরেছিলেন ও জীবিত হয়েছেন তাঁরই জন্য বেঁচে থাকে। …… যদি কেউ মসীহ্রে সংগে যুক্ত হয়ে থাকে তবে সে নতুনভাবে সৃষ্টি হলো। তার পুরাতন সব কিছু মুছে গিয়ে সব নতুন হয়ে উঠেছে। এই সব খোদা থেকেই হয়।
কলসীয় ৩ঃ ৯-১০ আয়াত- একজন অন্যজনের কাছে মিথ্যা বলো না, কারণ তোমাদের পুরাতন “আমি”-কে তার কাজশুদ্ধ কাপড়ের মত ছেড়ে ফেলে তোমরা তো নতুন “আমি”-কে পরেছ। এই নতুন “আমি” আরও নতুন হতে হতে তার সৃষ্টিকর্তার মত হচ্ছে, যেন সেই সৃষ্টিকর্তাকে তোমরা পরিপূর্ণভাবে জানতে পার।
আপনি যদি এ পাঠ সমূহের মাধ্যমে পবিত্র কোরআন ও কিতাবুল মোকাদ্দস থেকে বুঝতে পারেন যে, আপনি একজন গুনাহ্গার। আর খোদা এ গুনাহ্ থেকে নাজাত দান করার জন্য হযরত ঈসা মসীহ্কে দুনিয়ায় পাঠায়েছেন এবং তিনি আপনার গুনাহ্রে মূল্যরূপে সলীবে নিজের জীবন কোরবানী করে আপনাকে গুনাহ্রে থেকে নাজাত দান করেছেন, তাহলে এখনই নিম্নলিখিত মোনাজাতের মাধ্যমে আপনি হযরত ঈসা মসীহের উপর ঈমান এনে গুনাহ্রে ক্ষমা গ্রহণ করুন।
মোনাজাত
“হে! বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টিকর্তা খোদা, আমি আমার হৃদয়ের সমস্ত ভক্তি ও শ্রদ্ধার সাথে তোমার সামনে উপস্থিত হয়েছি। আমি আমার অতীত জীবনের সমস্ত মন্দতা, অন্ধকার ও গুনাহ্ তোমার কাছে সঁপে দিলাম। আর এখন আমি তোমার কাছে আসতে সাহস করলাম কারণ আমি জানি তুমি আমাকে ভালবাস। আমি তোমার কালাম ও রূহ্, মসীহ্কে হৃদয়ে গ্রহণ করেছি, যিনি আমার গুনাহ্রে শাস্তি গ্রহণ করে মূল্য হিসেবে নিজেকে সলীবে কোরবানী দিয়েছেন এবং মৃত্যু থেকে জীবিত হয়েছেন এবং এখন তোমার ডান পাশে বসে আমার জন্য তোমার কাছে ফরিয়াদ করছেন।
হযরত ঈসা মসীহ্রে মধ্যে দিয়ে আমি এখন তোমার কাছে নিজেকে সমর্পিত করছি। আমি বিশ্বাস করি, তুমি আমাকে অনন্তজীবন ও হৃদয়ে শান্তি দান করবে এবং এমন হৃদয় দান কর, যে হৃদয় গুনাহ্কে পরিত্যাগ করে তোমার বাধ্য হবে। আমার এই ফরিয়াদ গ্রহণ করার জন্য তোমাকে শুকরিয়া। এই মোনাজাত হযরত ঈসা মসীহ্রে নামে কবুল কর। আমেন।”
আপনি অন-লাইনে আসমানি কিতাব শিক্ষা কোর্সের সবগুলো পাঠ যথেষ্ট ধৈর্য্যরে সাথে সমাপ্ত করেছেন। যদি এ বিষয়ে আপনার আরো জানার থাকে তাহলে আমাদের ঠিকানায় যোগাযোগ করুন, আমরা আমাদের সাধ্যানুযায়ী আপনাকে সহযোগিতা করতে চেষ্টা করব। যারা সত্যিকার জ্ঞান পিপাসু খোদা তাদের পছন্দ করেন।
এই পাঠের সাথে সংযুক্ত প্রশ্নোত্তারখানা পূরণ করে আমাদের কাছে পাঠিয়ে দিন। সফলতার সাথে অন-লাইন কোর্সটি সমাপ্ত করার নিদর্শন হিসেবে আমাদের পক্ষ থেকে আপনার জন্য রয়েছে একটি ছোট্ট উপহার ও সনদপত্র। যথা সময়ে তা আপনাকে আমরা জানিয়ে দিব।
খোদা আপনার সহায় হোন। আমেন।
আপনাকে অনেক অনেক অভিনন্দন !
আপনি এখন আসমানি কিতাব শিক্ষা কোর্সটি সম্পূর্ণ সম্পন্ন করেছেন। যদি আপনার এখনও আরো কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে নিঃসংকোচে দয়া করে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
ধন্যবাদ